Posts

Showing posts from 2017

Nurul Islam Faruqi History

Image
কতো দিন হয়ে গেলো দেখেনি তুমাই চোখের নয়ন তারা। তুমি যেনো মৃত্যু বরণ করো নি। করেছে প্রতিটি সুন্নিয়ত। কতো সুন্দর নূরের মতো চেহারা ছিলো তুমার। কি ছিলো তুমার দুষ!? শুধু এতো টুকুই ছিলো। তুমি রাসূলের গুলামী করতে বলে। আজ তুমাকে কাফেরেরা মেরেছে। ফারুকি হত্যার বিচার চাই। ফারুকি হত্যার বিচার চাই।

মুফতি মোঃ আলাউদ্দিন জেহাদির প্রশ্ন উওরে ওহাবীদেরর দাত বাঙ্গা জবাব।

Image
আশুগঞ্জ লেবার অফিসের মাঠে ১৪.০৫.২০১৭ ইং তারিখ রোজ রবিবার। এক বিরাট সুন্নি কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বিশেষ অতিথী হিসেবে ছিলেন মুফতি মোঃ আলাউদ্দিন জেহাদি। তিনি ১০০ উপরে কিতাব আদি এনে এবং কিতাব থেকে দলিল সহকারে বয়ান করে, ওহাবীদের দাত বাঙ্গা জবাব দিয়েছেন এই মাওলানা। রাসূল (সাঃ) কে হাজির নাজের না মানা এবং মিলাদ কেয়াম আরো অনেক তা প্রমান সহকারে দলিল দিছেন মুফতি মোঃ আলাউদ্দিন জেহাদি।

তুমি এই রাতের বাতাস...।

তুমি এই রাতের বাতাস                     বাতাসের সিন্ধু--ঢেউ                       তুমার মতন কেউ                                    নাই আর! অন্ধকার নিঃসাড়তার                    মাঝখানে তুমি আনো প্রাণে                    সমুদ্রের ভাষা,                    রুধিরে পিপাসা                    যেতেছে জাগায়ে, ছেঁড়ে দেহে--ব্যাথি মনের ঘায়ে                    ঝরিতেছে জলের মতন, রাতের বাতাস তুমি,--বাতাসের সিন্ধু--ঢেউ,                     তোমার মতন কেউ               ...

জঙ্গি মুক্ত দেশ চাই। আসুন আমরা জেনে নেই কিভাবে জঙ্গি মুক্ত দেশ গড়তে হবে

আমাদের দেশের স্রুলগান হবে জঙ্গি মুক্ত দেশ চাই। আমাদের দেশে জঙ্গি মুক্ত দেশ গড়তে হলে আমাদের সবার সচেতন হতে হবে। এবং বিশেষ করে কলেজ ভার্সিটিতে পড়ুয়া ছাত্রদের কে বেশি খেয়াল রাখতে হবে এবং তার কোন খানে যাই এবং কার সাথে মিলা মিশা করছে, আমাদের দেশে একটু খেয়াল করলে দেখবেন বেশি ভাগ জঙ্গিই কলেজ ভার্সিটিতে পড়ুয়া ছাত্র। তারা কেন এতো বুঝেও অবুঝ হয়ে যাচ্ছে? তার অব্যশই একটা কারন আছে। এবং আমাদের শহরে, শহরের আনাচে কেনাচে ভিবিন্ন বিল্ডিং এ বাসা বাড়া করে তারা বসবাস করছে। আমাদের সে দিক দিয়ে খেয়াল রাখতে হবে যে আমি কার কাছে বাড়া দিচ্ছি,তার বাড়ি কোথাই সে কি করে বা কিসে পড়ছে, তার আসল ঠিকানা জানতে হবে। এবং যার সন্তান কলেজ ভার্সিটিতে পড়ছে তাকে বেশি করে খেয়াল রাখতে হবে। এটা হলো মূল বিষয়। আশা করি এভাবে সচেতন হলে আমাদের দেশকে জঙ্গি মুক্ত দেশ করা যাবে।

আজ ১৭ ই মার্চ জাতির জনক শেখমুজিবের জম্ম দিন ।।

তিনি এমন এক ব্যাক্তি যার রক্তের অভধানে পেয়েছে সোনার বাংলার স্বাধীন দেশ। আজ এই মাসে তিনি বাংলার মাটিতে জম্ম হয়ে, স্বাধীন করে দিয়েছে বাংলার মানুষকে। তার রক্তের অভধানে আমরা আজ খোলা আকাশের নিচে স্বাধীন হয়ে চলতে পারি। আজ ১৭ ই মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখমুজিবের জর্ম্ম দিন। তিনি যদি এই দিনে বাংলার মাটিতে জর্ম্ম গ্রহন না করতেন, আমরা আজ স্বাধীন ভাবে চলতে পারতাম না এবং মুখ খোলে বলতে পারতাম না সোনার দেশ স্বাধীনদেশ। এবং তিনি জর্ম্ম গ্রহন না করলে কে বা কারা পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলার মাটি স্বাধী করতো!? তিনি এই মাসে জর্ম্ম হয়েছে বলেই আমরা আজ স্বাধীন দেশ হিসেবে জাতিকে বলতে পারি। আমরা মুখ ভরে বলতে পারবো,যে শেখমুজিবের রক্তের অভদানে আমার এই দেশ। জয় বাংলা,জয় বঙ্গবন্ধু, জয় হোক বাংলাদেশ।

সুপ্রভাত বাংলাদেশ,সুপ্রভাত আড়াইসিধা

আজ,শুক্রবার আরবি রজব মাস-১৪৩৮ হিজঃ ইংরেজি মার্চ মাস-১৭.০৩.২০১৭/বাংলা চৈত্র মাস-১৪২৩ ।।

মানুষ কি??

মানুষ মানুষকে তখনি চিনতে পারে। যখন সে নিজেকে ভালো করে চিনে ফেলে। এটাই বাস্তব। আর একটা মানুষ যখন হুচট খাই,সে তখনি চিনে যে আক্কল কি জিনিস। তাই এই দরাতে মানুষ,মানুষকে ছাড় দিয়ে চলতে হবে। এটাই মানবতা। ! মামুন

স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকার ছবি। এখান থেকে ডাউনলোড করুন

Image
আমার প্রাণের বাংলাদেশের HD পিকচার। আপনারা এখানে কিল্ক করে, বাংলাদেশের HD পিকচার ডাউনলোড করুন।

পথভষ্ট আহলে হাদিসের নামাজ।

দেখেন পথভষ্ট আহলে হাদিসের নামাজ। তারাই হলো ওলি আউলিয়ার বিরোধ্যে। নামাজ না যেন হাসির নাটক

জেনে নিন সাধারন নলেজ-১

১.৫২ এর ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী কে ছিলেন? উ: নুরুল আমিন ২. ৫২ এর ভাষা আন্দোলনের সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন? উ: খাজা নাজিমউদ্দিন ৩. কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার আনুষ্ঠানিক ভাবে কবে উদ্বোধন করা হয়? উ: ২৩ ফ্রেবুয়ারী,১৯৫২ ৪. কে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার উদ্বোধন করেন? উ: শহীদ শফিউরের পিতা মৌলিভী মাহাবুবুর রহমান ৫. ঐতিহাসিক ছয়দফা কে ঘোষণা করেন? উ: শেখ মুজিবুর রহমান ৬. পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা  বাংলা,না উর্দু এই গ্রন্থের লেখক কে?? উ: মুহম্মদ শীহদুল্লাহ ৭. শেখ মুজিবুর রহমান আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হয় কবে? উ: ১৯৫৩ সালে। ৮. আওয়ামী লীগের প্রথম সভাপতি কে ছিলেন? উ: মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী। ৯. ২১ দফার প্রথম দফা কি ছিল? উ: বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্র ভাষা। ১০. বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কবে প্রতিষ্ঠিত হয়? উ: ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন  ধন্যবাদ এই প্রযন্তই সমাপ্ত দিলাম। এবং আপনারা দোয়া এবং উৎসাহ দিলে আরো ভালো কিছু দেওয়ার চেষ্টা করবো।

আজ কি একুশে ফ্রেবুয়ারি? নাকি ৩০ লক্ষ ভাই বোনদের বিনিময়ে দিবস? আমার জানামতে একটু জানোন।

আজ আপনারা মুখ ভরে বলতে পারেন একুশে ফ্রেবুয়ারি। কি দিয়ে যে একুশে ফ্রেবুয়ারি পেয়েছেন তা কি আপনি জানেন? বাংলাদেশের শতকরা ৮৫% লোক মনে হয় জানেন। আমি বলতে চাই,যারা জানেন আজ একুশে ফ্রেবুয়ারি তারা কিভাবে এই নামটি মুখে লন। কারন যে ৩০ লক্ষ ভাই বোনের অত্যাচার এবং রক্তের বিনিময়ে আজকের এই দিবস। তারা যদি বুকের তাজা রক্ত এই দেশের জন্য না দিতো আজকে এই দেশ কোনো ভাবেই স্বাধিন হতো না। এবং মুখে বলতে পারতেন না আজ একুশে ফ্রেবুয়ারি। তাদের এই কর্মের কারনে আমরা আজ পেয়েছি স্বাধিন দেশ, স্বাধিন মায়ের কুলের বাংলা ভাষা। কিন্তু যারা এই ভাষার জন্য এবং দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছে তারা আজ কোথাই? তারা তো নেই,তারা নেই বলেই আমরা আজ স্বাধিন পেয়েছি। নতুবা পাকিস্তানের অত্যাচারে কারনে আজও প্রযন্ত আমাদের  মার খেতে হতো। ! মামুন

জেনে নিন আজকের বিশ্ব..!!!!

১.গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় কবে? উ:১২ ডিসেম্বর,১৯৯৬ সাল। ২.গঙ্গার পানি বণ্টন  চুক্তি কোন দুটি দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়? উ: বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ৩. আটলান্টিক সনদ কবে স্বাক্ষরিত হয়? উ: ১৪ আগস্ট,১৯৪১ সালে। ৪. আটলান্টিক সনদ কোন কোন দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়? উ: যুক্তরাষ্ট্র ও ইংল্যান্ড। ৫. দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময় জাপান পার্ল হারবার আক্রমণ করে কবে? উ: ৭ ডিসেম্বর,১৯৪১ সালে। ৬. দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে কবে? উ: ১৪ আগস্ট,১৯৪৫ সালে। ৭. যুক্ত রাষ্ট্র জাপানের হিরোশিমাতে এটম বোমা ফেলে কবে? উ: ৬ আগস্ট,১৯৪৫ সালে। ৮. দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ কোন দেশকে সমর্থন করেন? উ: ব্রিটনকে। ৯. আইফেল টাওয়ার এর উচ্চতা কত? উ: ৩০০ মিটার।  ১০. আগ্রার তাজমহলের স্থাপিত কে? উ: মাস্টার ঈসা। কিছু প্রশ্ন দিলাম। ইনশাল্লাহ্ আরো সাধারন প্রশ্ন পাবেন। 

কেন ইসলামেরর উপর দিরে দিরে এরকম অবস্থা হচ্ছে? একটু পড়ুন।

বর্তমান জামানার মধ্যে ইসলামের উপর এতো চাপ কেন? তা যদি জন সাধারন মানুষ ভালো করে জানার চেষ্টা করে, আমার মনে হয় ভালো হতো। ইসলামের উপর এরকম অত্যাচারের মূল হলো রাসূর (সা:) কে নিয়ে কূটনৈতিক কথা বলা। এরকম অনেক মানুষ আছে রাসূল (সা:) নিয়ে কূটনৈতিক কথা বলে। তারা আবার পাঁচওয়াক্ত নামাজ ও পড়ছে। যে রাসূল কে না পেলে গুটা দুনিয়া সৃষ্টি হতো না এবং আশরাফুল মাখলুকা ও সৃষ্টি হতো না, সে নবি করিম (সা:) নিয়ে যদি আমরা কূটনৈতিক কথা বলি। কেন আমাদের উপর এরকম গজব পরবে না, অব্যশই পরবে। আপনারা সাবধান হয়ে যান,যারা রাসূল (সা:) নূর বলতে অশিকার করেন এবং হাজের নাজের বলতে অশিকার করেন, ইলমে গায়েব বলতে অশিকার করেন। রাসূল (সা:) যদি গায়েব না জানতো,তাহলে কিভাবে আমাদের রাসূল ভব্যিষত বানি বলে গেছে। রাসূল বলছে আমার আখেরি জামানের মধ্যে ৭৩ দলে বিভক্ত হবে। এর মধ্যে একটি দল হবে জান্নাতি বাকি সব জাহান্নামি। তা আমরা আজ বাস্তব চোখে দেখতেছি। এর থেকে প্রমানি পেয়েছি যে রাসূর (সা:) ইলমে গায়েবের অধিকার আমার আল্লাহ্ তা'লা দিয়েছেন। আর বারাবারি করে লাভ কি?

Photo

Image

আমার এই ওয়েবসাইটে কেউ কোনো দিতে চান? তাহলে কমেন্ট করুন।

আমার এই ওয়েবসাইটে আপনারা যদি কেউ কোনো দিতে চান। তাহলে আমার সাথে কমেন্টে যোগাযোগ করলে দিয়ে দিতে পারবো। এবং এই ওয়েবসাইটে কারো কোনো ব্যবসা প্রতিষ্টানের এডবাইটাস দিতে পারবেন।

সাহিত্যিক হবার চিন্তা করছেন? তো ভালো কথা। কিন্তু চারদিকে বুঝে সাহিত্যিক হোন। নিচের লেখাটা একটু পড়ুন।

অনেকের ভিতরেই সাহিত্যিক ভাবটা থাকে। কিন্তু এর মাঝে কেউ হয়ে যাই,আবার কেউ শত চেষ্টার পরও হতে পারে নাই। আচ্ছা আমি সাহিত্যিক ভাইদেরকে বলতে চাই। আপনারা আপনাদের মনের ভাবকে প্রকাশ করবেন ভালো কথা। কিন্তু এর মাঝে একটু ইসলামিক দিকটা ভালো করে বুঝে নিন। কেন না,যখন আপনারা বড় ধরনের সাহিত্যিক হয়ে যান। তখন দেখি আপনারা নাস্তিক হয়ে যান। কিন্তু এরপর কেন এরকম হয়ে যান?তখন কি আপনারা একটু বেশি বুঝেন? ভাই,সাহিত্যিক হবেন তো ভালো কিন্তু আমাদের ইসলামের কিছু গুনগান লিখেন। যা আখিরাতে আপনি কিছু পাবেন। আমার বাস্তব জিবনের অবিগতা বলতেছি। যারা সাহিত্যিক হয়ে গেছে,বা হইতাছে তাদের বেশির ভাগ মানুষই নাস্তিক। ধন্যবাদ লেখাটা আর বড় করতে চাই না। আমি ক্ষমা পারতি যারা আমার লেখা পরে কষ্ট পেয়েছেন।

এক নজরে জেনে নিন। ব্রাক্ষণবাড়িয়ার জেলার একটি অংশ আড়াইসিধা গ্রাম।

আমরা অনেক গর্বিত আড়াইসিধা একটি গ্রামে জম্ম হয়ে। কারন আমরা কোনো এক সময়ে পেয়েছি সবকিছুর একটি খনি। তার নাম হলো জনাব মো: শফিউল আলম সাহেব(সচিব)। বাংলাদেশের অনেক জায়গাতেই কিছু ছিলনা!  তখন আমাদের এই ছোট গ্রামটিতে গ্যাস, বিদ্যুৎ,রাস্তাঘাট আরো অনেক কিছু পেয়েছি। আমাদের এই গ্রামের কৃতি সন্তারেন জন্য। শুধু আড়াইসিধা গ্রাম বললেই চলবেনা, গুটা ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার অনেক কিছুর অবদান রেখেছে, জনাব মো: শফিউল আলম সাহেব। ওনার জিবনের সংক্ষিপ্ত কিছু বননা দিলাম। গুটা বাংলাদেশের বননা দিলে শেষ হবেনা। তাই আমরা হারিয়েছি

১৪ ইং ফ্রেবুয়ারী ভালবাসা দিবস মানে কি.??

ভালবাসা দিবস হলো মূলত মায়ের ভালবাসা। তা কোনো এই না যে গালফ্রেন্ডদের সাথে ফোনালাপ করা। গালফ্রেন্ডদের সাথে ভালবাসা দেখানো মানে। খারাপ কিছু দেখানো। তাই ১৪ ইং ফ্রেবুয়ারী ভালবাসা দিবস আপনারা মা বাবার সাথে মহাব্বত দেখাবেন। ধন্যবাদ।

Rifat alam saju photo

Image

আমার এই ওয়েবসাইটটি হলো ভিবিন্ন কাজের জন্য।

আমার এই ওয়েবসাইটটি ভিবিন্ন কাজের জন্য খুলা হয়েছে। এবং আপনারা উৎসাহ দিলে ভালো কিছু দেওয়ার চেষ্টা করবো ইনশাল্লাহ্।